কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগরের নওগাম এলাকায় একটি পুলিশ স্টেশনে শক্তিশালী বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৯ জন নিহত এবং ২৯ জন আহত হয়েছেন। বিস্ফোরণটি ঘটে শুক্রবার রাতে, যখন পুলিশ ও ফরেনসিক দলের সদস্যরা জব্দ করা বিস্ফোরক সামগ্রী পরীক্ষা করছিলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে সূত্র জানিয়েছে, নিহতদের বেশিরভাগই পুলিশ সদস্য ও ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ। এছাড়াও, শ্রীনগর প্রশাসনের দুই কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে নিহত হন। আহতদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
একটি পুলিশ সূত্র জানায়, বিস্ফোরণের তীব্রতায় কিছু দেহ সম্পূর্ণভাবে পুড়ে গেছে এবং কয়েকটি দেহাংশ আশপাশের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে, যেগুলো বিস্ফোরণস্থল থেকে প্রায় ১০০ থেকে ২০০ মিটার দূরে ছিটকে যায়।
প্রাথমিকভাবে এটি কোনো সন্ত্রাসী হামলা নয় বলে নিশ্চিত করেছেন কর্মকর্তারা। এনডিটিভির সিনিয়র সাংবাদিক আদিত্য রাজ কৌল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানান, “এটি কোনো সন্ত্রাসী হামলা নয়। খুবই দুঃখজনক একটি দুর্ঘটনা।”
ঘটনাটি ঘটে মাত্র কয়েকদিন পর, যখন দিল্লির রেড ফোর্টের কাছে একটি গাড়ি বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১২ জন নিহত হয়। দিল্লি ঘটনার তদন্তে পুলিশ জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ (জেএম) ও আনসার ঘাজওয়াত-উল-হিন্দের জড়িত থাকার কথা জানিয়েছে।
দিল্লি বিস্ফোরণকে কেন্দ্র করে কাশ্মীরে ব্যাপক তল্লাশি চালিয়ে ৬৫০ জনকে আটক করেছে পুলিশ। নওগামের যে পুলিশ স্টেশনে বিস্ফোরণটি ঘটে, সেটি সম্প্রতি জেএম-এর পোস্টার সংক্রান্ত একটি মামলার তদন্তে সক্রিয় ছিল। সেখানে জঙ্গি সংগঠনটি নিরাপত্তা বাহিনী ও “বহিরাগতদের” লক্ষ্য করে হামলার হুমকি দিয়েছিল।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই তদন্তেই তারা প্রায় ৩,০০০ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করেছিল, যা দিয়ে বড় ধরনের হামলা চালানোর পরিকল্পনা ছিল।
১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তানের স্বাধীনতার পর থেকে কাশ্মীর দু’ভাগে বিভক্ত। এই অঞ্চলকে কেন্দ্র করে দুই দেশ তিনটি যুদ্ধ করেছে এবং এখনও এলাকাটিতে উত্তেজনা বিরাজমান।
কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগরের নওগাম এলাকায় একটি পুলিশ স্টেশনে শক্তিশালী বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৯ জন নিহত এবং ২৯ জন আহত হয়েছেন। বিস্ফোরণটি ঘটে শুক্রবার রাতে, যখন পুলিশ ও ফরেনসিক দলের সদস্যরা জব্দ করা বিস্ফোরক সামগ্রী পরীক্ষা করছিলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে সূত্র জানিয়েছে, নিহতদের বেশিরভাগই পুলিশ সদস্য ও ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ। এছাড়াও, শ্রীনগর প্রশাসনের দুই কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে নিহত হন। আহতদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
একটি পুলিশ সূত্র জানায়, বিস্ফোরণের তীব্রতায় কিছু দেহ সম্পূর্ণভাবে পুড়ে গেছে এবং কয়েকটি দেহাংশ আশপাশের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে, যেগুলো বিস্ফোরণস্থল থেকে প্রায় ১০০ থেকে ২০০ মিটার দূরে ছিটকে যায়।
প্রাথমিকভাবে এটি কোনো সন্ত্রাসী হামলা নয় বলে নিশ্চিত করেছেন কর্মকর্তারা। এনডিটিভির সিনিয়র সাংবাদিক আদিত্য রাজ কৌল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানান, “এটি কোনো সন্ত্রাসী হামলা নয়। খুবই দুঃখজনক একটি দুর্ঘটনা।”
ঘটনাটি ঘটে মাত্র কয়েকদিন পর, যখন দিল্লির রেড ফোর্টের কাছে একটি গাড়ি বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১২ জন নিহত হয়। দিল্লি ঘটনার তদন্তে পুলিশ জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ (জেএম) ও আনসার ঘাজওয়াত-উল-হিন্দের জড়িত থাকার কথা জানিয়েছে।
দিল্লি বিস্ফোরণকে কেন্দ্র করে কাশ্মীরে ব্যাপক তল্লাশি চালিয়ে ৬৫০ জনকে আটক করেছে পুলিশ। নওগামের যে পুলিশ স্টেশনে বিস্ফোরণটি ঘটে, সেটি সম্প্রতি জেএম-এর পোস্টার সংক্রান্ত একটি মামলার তদন্তে সক্রিয় ছিল। সেখানে জঙ্গি সংগঠনটি নিরাপত্তা বাহিনী ও “বহিরাগতদের” লক্ষ্য করে হামলার হুমকি দিয়েছিল।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই তদন্তেই তারা প্রায় ৩,০০০ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করেছিল, যা দিয়ে বড় ধরনের হামলা চালানোর পরিকল্পনা ছিল।
১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তানের স্বাধীনতার পর থেকে কাশ্মীর দু’ভাগে বিভক্ত। এই অঞ্চলকে কেন্দ্র করে দুই দেশ তিনটি যুদ্ধ করেছে এবং এখনও এলাকাটিতে উত্তেজনা বিরাজমান।



